Karnataka SIT: আলান্ডে ৮০ টাকায় ভোটার বাদ, ৬,০০০+ আবেদন, তদন্ত ২০২৫

Karnataka SIT: আলান্ডে ৮০ টাকায় ভোটার বাদ, ৬,০০০+ আবেদন, তদন্ত ২০২৫

Estimated reading time: 1 minutes

Thank you for reading this post, don't forget to subscribe!

Karnataka SIT: আলান্ডে প্রতিটি জাল ভোটার বাদ দেওয়ার আবেদনে ৮০ টাকা, ৬,০০০-এর বেশি আবেদন, তদন্তে কী উঠছে

একটি ছোট সংখ্যা কাগজে, কিন্তু বড় ঝড় ভোটের মাঠে। Karnataka SIT বলছে, আলান্ড বিধানসভায় প্রতি জাল ভোটার বাদ দেওয়ার আবেদনে নাকি ৮০ টাকা করে লেনদেন হয়েছে, এমন ৬,০০০-এর বেশি আবেদন জমা পড়েছে। তদন্ত চলছে, চূড়ান্ত রায় হয়নি। তবুও বিষয়টি চোখে আঙুল দিয়ে দেখায়, ভোটাধিকার কতটা নাজুক হতে পারে, আর ভোটার তালিকার বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন কেন ঘনিয়ে আসে।

এখানে থাকছে, কী ঘটেছে, কেন তা গুরুত্ব পায়, আইন কী বলে, নির্বাচন কমিশন কী করতে পারে, আর এখন সাধারণ ভোটার কী করবেন। সহজ ভাষায়, বাড়তি জটিলতা ছাড়াই।

সাম্প্রতিক প্রতিবেদন অনুযায়ী SIT জানিয়েছে, আলান্ডে ২০২২ সালের শেষ দিক থেকে ২০২৩ সালের শুরুতে হাজার হাজার নামে বাদ দেওয়ার আবেদন জমা পড়ে। প্রাথমিক অনুসন্ধানে দেখা যায়, প্রতিটি ফর্ম জমা দিতে ৮০ টাকা হিসেবে অর্থ দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ। প্রসঙ্গে দৃষ্টি দিন, এটি SIT-এর দাবি, আদালত বা কমিশনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত এখনো হয়নি। প্রেক্ষাপট বুঝতে চাইলে এই প্রতিবেদনটি সহায়ক হতে পারে, The New Indian Express-এর কভারেজ বাস্তব চিত্র তুলে ধরেছে। একই ঘটনার ওপর আরেকটি প্রতিবেদন দেখুন, Times of India জানাচ্ছে ৬,০০০-এর বেশি আবেদনের কথা।

অালান্ডে কী ঘটেছে: Karnataka SIT-এর অভিযোগ, ৮০ টাকা প্রতি আবেদন, ৬,০০০+ নাম বাদ দেওয়ার চেষ্টা

SIT-এর বক্তব্য অনুযায়ী, আলান্ড বিধানসভায় গণহারে ভোটার বাদ দেওয়ার আবেদন দায়ের হয়। অভিযোগ, মধ্যস্থতাকারীরা বা স্থানীয় ডেটা অপারেটররা ফর্ম জমা দিতে সাহায্য করেছিল, আর প্রতিটি আবেদনের জন্য ৮০ টাকা করে চলত। এই লেনদেন নাকি নগদে হতো, কোনো রশিদ থাকত না। তদন্তকারীরা ডেটা সেন্টার, ডিভাইস, এবং আবেদন ফাইলিংয়ের প্যাটার্ন দেখছেন। নির্বাচন কমিশন, তাদের নিয়মমাফিক, পুনঃযাচাই ও শুনানির প্রক্রিয়া চালিয়েছে বলে প্রশাসনিক সূত্র জানায়।

এ নিয়ে রাজনৈতিক তর্কও চলছে। এক পক্ষ বলছে এটি সুপরিকল্পিত চেষ্টা, অন্য পক্ষ তা মানছে না। বিতর্কের প্রেক্ষাপট বুঝতে NDTV-এর প্রতিবেদন পড়া যেতে পারে, যেখানে কমিশনের বক্তব্য ও রাজনৈতিক প্রতিক্রিয়া আছে।

অালান্ডের প্রেক্ষাপট: এলাকা, ভোটের ছবি, কেন নজরে এল

Aland constituency কুসুমের মতো ছোট নয়, আবার পুরোপুরি শহুরেও নয়। সীমান্তঘেঁষা চরিত্র, কর্মসংস্থান ও যাতায়াতের কারণে এখানে voter list বেশ ঘন ঘন বদলায়। ভাড়াটে পরিবার বদল, গ্রাম থেকে শহরে যাওয়া, বা মৌসুমি কাজে বাইরে থাকা, সব মিলিয়ে তালিকা আপডেট রাখা কঠিন হয়। এই জায়গায় হঠাৎ ৬,০০০-এর বেশি নাম বাদ দেওয়ার আবেদন চোখে পড়ে। তাই Karnataka SIT তদন্তে নামে, আর ভোটার তালিকার স্বচ্ছতা নিয়ে আলাপ বাড়ে। সার্চে যে কিওয়ার্ডগুলো প্রাসঙ্গিক, সেগুলো হলো Aland constituency, voter list, Karnataka SIT।

টাইমলাইন: অভিযোগ ওঠা, SIT তদন্ত শুরু, এখন কোথায় বিষয়টি

  • বিপুল সংখ্যক নাম বাদ দেওয়ার আবেদন আসে।
  • যাচাইয়ে অসামঞ্জস্য ধরা পড়ে, কিছু আবেদন সন্দেহজনক বলে মনে হয়।
  • অভিযোগ ওঠে, এবং সরকার SIT গঠন করে।
  • SIT তথ্য, ডেটা এন্ট্রি প্যাটার্ন, আর্থিক লেনদেন ও মধ্যস্থতাকারীদের ট্র্যাক করতে শুরু করে।
  • বর্তমানে তদন্ত চলছে, কোনো চূড়ান্ত রায় বা কমিশনের শেষ সিদ্ধান্ত ঘোষণা হয়নি।

তারিখ নিয়ে দ্ব্যর্থতা এড়াতে বলা যায়, অভিযোগ ওঠার পর থেকে তদন্তের পর্ব চলছে, আর শুনানি ও পুনঃযাচাই প্রক্রিয়া প্রশাসনিকভাবে অগ্রসর হচ্ছে।

৮০ টাকার চক্র কীভাবে কাজ করেছে, SIT-এর ভাষ্যে পথ ও চরিত্র

SIT-এর ভাষ্যে, পদ্ধতিটি ছিল সোজা কিন্তু কৌশলী। কেউ একজন বা একটি ছোট দল অভিযোগযোগ্য নামগুলোর তালিকা তৈরি করে। তারপর bulk submission হয়, প্রতিটি আবেদনের পেছনে ৮০ টাকা ঘুরেছে বলে অভিযোগ। টাকা কারা নিয়েছে, ঠিক কে নির্দেশ দিয়েছিল, এগুলো তদন্তাধীন। নগদ লেনদেনে রশিদ থাকে না, তাই ইঙ্গিত মেলে কল-লগ, হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, বা স্প্রেডশিটের মতো ট্র্যাকিংয়ে। এসবই এখন জবানবন্দির সঙ্গে মিলিয়ে দেখা হচ্ছে।

ফর্ম-৭ অপব্যবহার: গণহারে আবেদন, কাগজে-কলমে কৌশল

ভোটার তালিকায় তিনটি মূল ফর্ম আছে। Form 6 নতুন নাম যোগের জন্য, Form 8 সংশোধনের জন্য, আর Form 7 নাম বাদ দেওয়ার জন্য। Form 7-এর অপব্যবহার হলে বড় সমস্যা হয়। কারণ, bulk submission করলে প্রতিটি কেসে দরকারি নথি, ঠিকানা মিল, এবং আপত্তির শুনানি ঠিকমতো না হলে ভুল বা জাল আবেদন ঢুকে যেতে পারে। নিয়মমাফিক BLO যাচাই, নোটিস, আর শুনানি ছাড়া নাম কাটা উচিত নয়। তাই গণহারে Form 7 এলে ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি, এবং সেটাই এখন আলোচনায়।

সংখ্যার অর্থ: ৬,০০০+ আবেদন মানে মাঠে কী ঝুঁকি

একটি বিধানসভা কেন্দ্রে ৬,০০০-এর বেশি বাদ দেওয়ার আবেদন ছোট কথা নয়। এতে বহু বুথে চাপ পড়ে। বাস্তবে কী হয়, একজন ভোটার সকাল থেকে লাইনে দাঁড়ালেন, বুথে গিয়ে দেখলেন নাম নেই। ভুলভাবে নাম কাটা পড়লে তার ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়া হয়। এছাড়া বুথে কর্মীদের ওপর চাপ বাড়ে, তালিকা ঘেঁটে সময় নষ্ট হয়, ঝগড়া হয়, এবং সামাজিক উত্তেজনা চাঙা হয়। তাই সংখ্যা যাই হোক, প্রক্রিয়ার নিরাপত্তা সবচেয়ে জরুরি।

নিচের টেবিলে অভিযোগের কয়েকটি মূল পয়েন্ট সংক্ষেপে:

বিষয় SIT-এর বক্তব্য অনুযায়ী চিত্র
প্রতিটি আবেদনের লেনদেন প্রায় ৮০ টাকা
মোট সন্দেহজনক আবেদন ৬,০০০-এর বেশি
সময়কাল অভিযোগ অনুযায়ী কয়েক মাসের মধ্যে
যাচাইয়ের অবস্থা তদন্ত চলমান, পুনঃযাচাই ও শুনানি প্রক্রিয়া অব্যাহত

কেন বিষয়টি গুরুতর: ভোটাধিকার, আইন, এবং নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা

ভোটের দিন একজন নাগরিক যখন আঙুলে কালির দাগ চান, তখন তার নাম তালিকায় থাকা মানে শুধু একটি লাইন। কিন্তু সেই লাইনই গণতন্ত্রের সেতু। fraudulent voter deletion হলে প্রথমবার ভোট দিতে আসা তরুণ বা প্রান্তিক মানুষের কণ্ঠ চুপ করে যায়। আলান্ডের অভিজ্ঞতা দেখাল, Form 7 misuse রাজনৈতিক উত্তাপের চেয়েও বড় প্রশ্ন তোলে, ন্যায্যতা কি রইল।

নির্বাচন কমিশন নিয়মমাফিক কী করতে পারে, সেটাই ভরসা। পুনঃযাচাই, দরজায় দরজায় যাচাই, শুনানি, রেকর্ড অডিট, BLO তদারকি, আর প্রমাণ মিললে আইনি ব্যবস্থা। এটাই প্রশাসনিক মেরুদণ্ড। প্রাসঙ্গিক আপডেটের একটি রেফারেন্স হিসেবে উপরোক্ত সংবাদ প্রতিবেদনগুলো কাজে লাগতে পারে, যেমন The New Indian Express বা NDTV।

ভোটার তালিকার ওপর প্রভাব: ন্যায্যতার প্রশ্ন

নাম কেটে গেলে ক্ষতি তাত্ক্ষণিক। বুথে গিয়ে ফেরত আসতে হয়। প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ভারসাম্য নষ্ট হতে পারে, কারণ কয়েকশ বা কয়েক হাজার ভোট হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে যায়। মানুষ বিশ্বাস হারায়, মনে হয় কেউ সিদ্ধান্ত দিচ্ছে, ভোটার নয়। এমন পরিস্থিতি সামাজিক উত্তেজনা বাড়ায়, ভুল বোঝাবুঝি হয়, এবং প্রশাসনের ওপর চাপ পড়ে।

কারা বেশি ঝুঁকিতে: নতুন ভোটার, ভাড়াটে, প্রান্তিক মানুষ

যাদের ঠিকানা বদলায়, যারা কাজের খোঁজে জেলা বা রাজ্য পেরিয়ে যান, বা যাদের নথি মিলিয়ে দেওয়া কঠিন, তারা বেশি ঝুঁকিতে। ভাড়াবাড়ি বদলানো, হোস্টেলে থাকা, বা অস্থায়ী কর্মসংস্থান এই ঝুঁকি বাড়ায়। তাই কয়েকটি সহজ টু-ডু মনে রাখুন:

  • নথি আপডেট রাখুন, বিদ্যুৎ বিল বা ভাড়ার চুক্তি স্ক্যান করে রাখুন।
  • EPIC নম্বরটি সেভ করে রাখুন, এবং নিয়মিত স্ট্যাটাস চেক করুন।
  • ঠিকানা বদলালে সঙ্গে সঙ্গে Form 6 বা Form 8 জমা দিন।

আইনি ছবি: কোন ধারায় মামলা হতে পারে

এখানে আইনের ভাষা সহজ। জালিয়াতি ও কপটতা হলে IPC 420, নথি জালিয়াতি হলে 468, ভুয়া নথি ব্যবহার হলে 471, যোগসাজশে 120B প্রযোজ্য হতে পারে। ডিজিটাল পরিচয় অপব্যবহারে IT Act 66C ও 66D লাগতে পারে। ভোটার তালিকায় মিথ্যা ঘোষণা দিলে Representation of the People Act, 1950 এর Section 31 প্রযোজ্য। এসব ধারায় জেল এবং জরিমানার বিধান আছে, আদালত সিদ্ধান্ত দেয়।

নির্বাচন কমিশনের করণীয়: পুনঃযাচাই থেকে পুনর্বহাল

ধাপে ধাপে প্রক্রিয়াটি সাধারণত এমন হয়, এবং এখনো চলমান হিসেবে দেখা উচিত:

  1. সন্দেহজনক bulk Form 7 শনাক্ত।
  2. ব্লক বা বুথভিত্তিক অডিট, উচ্চ ঝুঁকির ক্লাস্টার চিহ্নিত।
  3. দরজায় যাচাই ও আপত্তির শুনানি, BLO রিপোর্ট সংগ্রহ।
  4. বৈধ নাম দ্রুত পুনর্বহাল, ভুল কাটার কেসে অগ্রাধিকার।
  5. সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীল কর্মীদের জবাবদিহি নিশ্চিত করা।
  6. প্রমাণ মেলে হলে FIR, পরে ফৌজদারি প্রক্রিয়া।

এখন কী করবেন: নিজের নাম যাচাই, ভুল কাটলে ফেরত আনা, অভিযোগ জানানো

এই অংশ আপনার জন্য। এখনই নিজের নাম দেখে নিন। অনলাইন বা অফলাইন, দুই পথেই সেটি সহজ।

অনলাইনে খোঁজার মূল জায়গা NVSP ও Voter Helpline অ্যাপ। সরকারি নিয়ম, শুনানি, ও আপডেট জানতে বড় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন সহায়ক হতে পারে। যেমন, Times of India-এর রিপোর্টে প্রক্রিয়া ও সংখ্যার প্রেক্ষাপট পরিষ্কার।

দ্রুত চেকলিস্ট: অনলাইন ও অফলাইনে নাম আছে কি না দেখুন

  • অনলাইন: NVSP বা Voter Helpline অ্যাপে EPIC বা নাম, জন্মতারিখ দিয়ে খোঁজ করুন। বুথভিত্তিক PDF তালিকাও দেখতে পারেন।
  • অফলাইন: BLO বা ERO অফিসে গিয়ে তালিকা দেখুন, সহায়তা ডেস্কে সাহায্য নিন।
  • নাম না পেলে সঙ্গে সঙ্গে স্ক্রিনশট বা ছবি রেখে দিন। পরে আবেদন করতে কাজে লাগবে।

ভুলভাবে নাম কাটা পড়লে কী করবেন: Form 6, Form 8, সময়সীমা

  • নাম ফেরত আনতে Form 6 দিন, ঠিকানা ও বয়সের প্রমাণ যোগ করুন।
  • তথ্য ভুল থাকলে Form 8 জমা দিন।
  • আবেদন রসিদ রাখুন, স্ট্যাটাস নিয়মিত চেক করুন।
  • সময় নষ্ট করবেন না, শুনানির ডাকে উপস্থিত থাকুন, প্রমাণ সঙ্গে নিন।

উদাহরণ, বাসা বদলালে নতুন ঠিকানার ভাড়া চুক্তি, বিদ্যুৎ বিল, ব্যাংক পাসবুকের পাতার কপি যোগ করুন। স্ক্যান কপি পরিষ্কার রাখুন।

জাল ড্রাইভ চিনবেন কীভাবে, কোথায় অভিযোগ করবেন

  • কেউ টাকা দিয়ে নাম কাটার প্রস্তাব দিলে তা অবৈধ। বিনয়ের সঙ্গে না বলুন।
  • সন্দেহ হলে 1950 নম্বরে ফোন করুন। DEO বা ERO-কে লিখিত অভিযোগ দিন।
  • প্রমাণ জোগাড় করুন, যেমন কাগজ, ফোন নম্বর, মেসেজের স্ক্রিনশট, লোকেশনের তথ্য।

অভিযোগ পাঠানোর সময় সংক্ষিপ্ত নোট লিখুন। কোন ওয়ার্ড, কোন বুথ, কোন দিনে কী দেখেছেন, সোজা ভাষায় লিখুন।

SIT-এর পরের ধাপ: ডেটা অডিট, মানি ট্রেইল, চার্জশিট

তদন্তে সাধারণত দেখা হয় কারা bulk আবেদন করেছে, কোন ডিভাইস বা IP থেকে, কোন ডেটা সেন্টার যুক্ত, টাকা কোথা থেকে কোথায় গেছে, মাঠকর্মীরা কী বলছে, আর BLO-র রেকর্ডে কী আছে। প্রমাণ জোরালো হলে FIR থেকে চার্জশিট, তারপর আদালত। সময় লাগতে পারে। বৈধ নাম পুনর্বহাল প্রক্রিয়া আলাদা পথে চলে, সেটি প্রশাসনিক সময়সীমা মেনে এগোয়।

এই প্রেক্ষাপটে একটি রেফারেন্স হিসেবে The New Indian Express-এর প্রতিবেদনটি আবারও কাজে আসতে পারে, যেখানে SIT-এর ৮০ টাকার অভিযোগ ও আবেদন সংখ্যার উল্লেখ রয়েছে, দেখুন এই রিপোর্ট

সাধারণ প্রশ্ন: ৮০ টাকা কি সরকারি ফি, নাম কি দ্রুত ফেরে

  • ৮০ টাকা কোনো সরকারি ফি নয়। SIT-এর অভিযোগ অনুযায়ী এটি অবৈধ লেনদেন।
  • নাম কাটা পড়লে ফেরত আনা যায়। ফর্ম ও শুনানি মেনে চললে সময় বাঁচে।
  • ভোটের আগে চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশের তারিখ অঞ্চলভেদে বদলে যায়। তাই নিয়মিত স্ট্যাটাস দেখুন।

উপসংহার

অালান্ডের অভিযোগ আমাদের শেখায়, তালিকা পরিষ্কার করা মানে কারও নাম গোপনে মুছে দেওয়া নয়, বরং ন্যায্যভাবে যাচাই করা। SIT তদন্ত চলমান, আইন তার পথে কাজ করবে। এখনই নিজের নাম দেখে নিন, ভুল দেখলে আবেদন করুন, সন্দেহজনক প্রস্তাব এলে 1950 নম্বরে রিপোর্ট করুন। সময়মতো সজাগ থাকলে, সবাই মিলে, স্বচ্ছ ভোট সম্ভব।

Click here