আসামে AFSPA ৬ মাস বাড়ল: তিনসুকিয়া, চরাইদেও, শিবসাগর আপডেট ২০২৫

soldier holding rifle আসামে AFSPA ৬ মাস বাড়ানো

Estimated reading time: 1 minutes

Thank you for reading this post, don't forget to subscribe!

আসামে AFSPA ৬ মাস বাড়ল, তিনসুকিয়া চরাইদেও শিবসাগরে

আসামের শান্তি ফিরছে, তবু সতর্কতা ঢিলে হয়নি। এই প্রেক্ষাপটে AFSPA বা সশস্ত্র বাহিনী বিশেষ ক্ষমতা আইন আবারও ছয় মাস বাড়ল। সহজ কথায়, এই আইন ঘোষিত অশান্ত এলাকায় নিরাপত্তাবাহিনীকে বিশেষ ক্ষমতা দেয়, যাতে দ্রুত তল্লাশি, গ্রেপ্তার বা অভিযান চালিয়ে সহিংসতা ঠেকানো যায়।

সরকারের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, তিনসুকিয়া, চরাইদেও এবং শিবসাগর জেলায় AFSPA ১ অক্টোবর ২০২৫ থেকে আরও ছয় মাস কার্যকর থাকবে, অর্থাৎ মার্চ ২০২৬ পর্যন্ত। রাজ্য সরকারের সুপারিশের ভিত্তিতে কেন্দ্র এটি অনুমোদন দিয়েছে। বাকি অনেক জেলায় আইনশৃঙ্খলা ভালো থাকায় আগেই AFSPA উঠেছে, কিন্তু এই তিনটিতে ঝুঁকি এখনও টিকে আছে।

গত কয়েক বছরে পরিস্থিতি মোটামুটি শান্ত। তবু ছিটেফোঁটা সহিংসতা, ULFA(I) এর হুমকি, আর সীমান্তঘেঁষা চলাচল ও চাঁদাবাজির আশঙ্কা পুরোপুরি থামেনি। এই কারণেই প্রশাসন বলছে, সীমিত এলাকায় আইনটি রাখা দরকার, যাতে অর্জিত শান্তি নষ্ট না হয়।

এই লেখায় আমরা AFSPA ঠিক কী কাজে লাগে, কেন এই তিন জেলায় সময় বাড়ল, আর সাধারণ মানুষের জীবনে এর মানে কী, সোজা ভাষায় তুলে ধরব। বড় তত্ত্বে না গিয়ে, প্রয়োজনীয় তথ্য আর বাস্তব চিত্র নিয়েই থাকব। আপনি যদি আসামের নিরাপত্তা, উন্নয়ন ও নাগরিক স্বাধীনতার ভারসাম্য নিয়ে ভাবেন, এই অংশ আপনার জন্য।

এএফএসপিএ কী এবং কেন আসামের এই তিন জেলায় বাড়ানো হলো?

এএফএসপিএ, অর্থাৎ সশস্ত্র বাহিনী বিশেষ ক্ষমতা আইন, কেবল ‘অশান্ত এলাকা’ ঘোষণার পরই প্রযোজ্য। এই আইনে বাহিনী ওয়ারেন্ট ছাড়া তল্লাশি ও গ্রেপ্তার করতে পারে, সন্দেহভাজনের বিরুদ্ধে দ্রুত অভিযান চালাতে পারে, আর অপারেশন সংক্রান্ত কার্যক্রমে বিচারের আগে অনুমোদন সুরক্ষা পায়। লক্ষ্য একটাই, সহিংসতা ঠেকাতে দ্রুত প্রতিক্রিয়া। আসাম সরকার পরিস্থিতি মূল্যায়ন করে অশান্ত এলাকা নোটিফাই করেছে, আর কেন্দ্র, বিশেষ করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, সেই সুপারিশ মেনে মেয়াদ বাড়িয়েছে। সিদ্ধান্তের সারাংশ খবরেও এসেছে, যেমন Assam-এ তিন জেলায় AFSPA ৬ মাস বাড়ানোর প্রতিবেদন

যে তিন জেলায় এএফএসপিএ বজায় রাখা হয়েছে

তিনসুকিয়া, চরাইদেও, শিবসাগর, তিনটিই অসমের অপরিহার্য অর্থনৈতিক বেল্ট। চা বাগান, তেল ও গ্যাস ইনস্টলেশন, নদীপথ আর বনাঞ্চল মিলে এই করিডর কৌশলগতভাবে সংবেদনশীল। তিনসুকিয়া ব্রহ্মপুত্র উপত্যকার ওপর দিকের প্রবেশদ্বার, মিয়ানমারমুখী রুটের সঙ্গে যোগাযোগ আছে। শিবসাগর পুরোনো তেল খনন এলাকা, পাইপলাইন ও গ্যাস সংগ্রহ কেন্দ্র ছড়ানো। চরাইদেও শিবসাগরের লাগোয়া, বিস্তীর্ণ চা-বাগান এবং গ্রামীণ ছড়িয়ে ছিটিয়ে বসতি, যেখানে নজরদারি চ্যালেঞ্জিং।

এলাকাগুলোর ইতিহাসে ইউএলএফএ-এর উত্থান, পাইপলাইন সাবোটাজ, এবং চাঁদাবাজির নজির আছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দিব্রুগড়ের মতো জেলায় হামলা কমে গিয়ে এএফএসপিএ তোলা সম্ভব হয়েছে, কিন্তু এই তিনটিতে ঝুঁকির সূচক এখনও তুলনামূলক বেশি। কেন বেশি?

  • ভৌগোলিকভাবে ঘন বন, নদীপথ, সীমান্তসদৃশ চলাচলপথ।
  • গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো, যেমন তেল ও গ্যাস।
  • গ্রামে গ্রামে শ্রমজীবী জনসংখ্যা, টার্গেটেড চাঁদাবাজির ঝুঁকি।

স্থানীয়দের দৈনন্দিন জীবনে প্রভাব মিশ্র। বাজার খোলা থাকে, স্কুল কলেজ চলে, কিন্তু রাতের পাহারা, নাকা চেকিং, আর হঠাৎ তল্লাশি অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। নিরাপত্তা থাকলে ব্যবসা টিকে, না হলে বিনিয়োগ থমকে যায়।

বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর হুমকি কীভাবে চলছে

ULFA(I) এখনও সংগঠিত, সংখ্যায় কম হলেও স্পোরাডিক হামলা ও অবকাঠামো টার্গেট করা তাদের কৌশল। তিনসুকিয়া ও শিবসাগর বেল্টে পাইপলাইন, OGS স্টেশন, রাস্তাঘাট, এগুলো নরম লক্ষ্য। অন্যদিকে NSCN-এর কিছু ক্যাডার চাঁদা তোলা, লজিস্টিক সাপোর্ট আর রিক্রুটমেন্টে যুক্ত বলে গোয়েন্দা ইনপুট দেখায়। ছোট গ্রুপ, দ্রুত আঘাত, তারপর সরে পড়া, এটিই প্যাটার্ন।

সামগ্রিক ছবি শান্ত হলেও এই তিন জেলায় রুটিন চাঁদাবাজি, মুভমেন্ট করিডর, আর সীমান্তঘেঁষা লিংক ঝুঁকি টেকসই রাখে। বাংলাদেশের অশান্তি হলে সীমান্তে চাপ বাড়ে। অনুপ্রবেশ, অস্ত্র চালান, বা মাটির খবর আদানপ্রদান, এগুলো দ্রুত বদলাতে পারে। এই আঞ্চলিক প্রেক্ষাপট নিয়েই নিরাপত্তা বাহিনী সতর্ক থাকে। পটভূমির বিশ্লেষণে দেখলে বোঝা যায়, ক্রস-বর্ডার উত্তেজনা বাড়লে অসমে প্রভাব পড়ে, যা ২০২৪ সালের এক পর্যালোচনাতেও উঠে এসেছে, দেখুন The Diplomat-এর বিশ্লেষণ

এএফএসপিএ এখানে মূলত প্রতিরোধক ঢাল। দ্রুত অভিযান, রাত্রিকালীন তল্লাশি, এবং সংবেদনশীল স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদার করে ছোট হুমকি বড় আকার নেওয়ার আগেই থামানোই উদ্দেশ্য। শান্তি বজায় থাকলে, আইনও ধাপে ধাপে সরে যাবে।

এই সময়সীমা বাড়ানোর স্থানীয়দের উপর প্রভাব কী?

এএফএসপিএর মেয়াদ বাড়ানো মানে শুধু আইন বইয়ের পাতায় আরেকটি বিজ্ঞপ্তি নয়; এটি স্থানীয় জনজীবনে সরাসরি প্রভাব ফেলে। একদিকে নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে শক্তিশালী হাতিয়ার আসে, অন্যদিকে সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন জীবন নতুন বিধিনিষেধের মুখোমুখি হয়। আসামের সামগ্রিক শান্তি ও উন্নয়নের লক্ষ্যে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হলেও, এর প্রভাব মিশ্র ও বহুমুখী।

সুরক্ষা বাহিনীর কাজ সহজ হবে কীভাবে

এএফএসপিএ সুরক্ষা বাহিনীকে বিশেষ ক্ষমতা দেয়, যা বিদ্রোহ দমনে কার্যকর। এর মাধ্যমে বাহিনী দ্রুত তল্লাশি চালাতে পারে, সন্দেহভাজনকে গ্রেপ্তার করতে পারে এবং সংবেদনশীল এলাকায় অভিযান পরিচালনা করতে পারে। সাম্প্রতিক সময়ে, যেমন গত বছরের শেষদিকে তিনসুকিয়ায় সন্দেহভাজন ইউএলএফএ(আই) ক্যাডারদের আটক করার ক্ষেত্রে এই আইন কাজে লেগেছে। সেনাবাহিনী রাতের অন্ধকারে একটি গ্রামে অভিযান চালিয়ে অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার করতে পেরেছিল, যা একটি সম্ভাব্য বড় হামলা ঠেকাতে সাহায্য করেছিল।

তবে এই ক্ষমতার অতিরিক্ত ব্যবহারের ঝুঁকিও রয়েছে। কোনো তদন্ত বা জবাবদিহি ছাড়াই কাজ করার সুযোগ কখনও কখনও স্থানীয় বাসিন্দাদের জন্য ভয় ও অনিশ্চয়তার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। সাম্প্রতিক AFSPA extension in Tinsukia, Charaideo, and Sivasagar সংবাদেও উল্লেখ করা হয়েছে, স্থানীয় প্রশাসন এই বিশেষ ক্ষমতাকে “প্রয়োজনীয় অস্ত্র” হিসেবে দেখে, কিন্তু এর প্রয়োগে সতর্কতা অবলম্বন করে।

স্থানীয় জনগণের জীবনে পরিবর্তন

স্থানীয়দের জন্য এএফএসপিএর অর্থ দৈনন্দিন জীবনে বাড়তি নিয়ন্ত্রণ। রাস্তায় চেকপোস্ট বেড়ে যায়, রাতের বেলা চলাফেরা সীমিত হয়ে পড়ে, এবং হঠাৎ তল্লাশি অভ্যাসের অংশ হয়ে দাঁড়ায়। দোকানদারদের জন্য ব্যবসা চালানো একপ্রকার চ্যালেঞ্জ; কখনও জিনিসপত্র নিয়ে যাওয়া-আসা বাধাগ্রস্ত হয়, আবার কখনও গ্রাহকরা ভয়ে বাড়ির বাইরে বের হতে চান না। Assam Extends ‘Disturbed Area’ Status in Charaideo, Sivasagar, and Tinsukia প্রতিবেদন অনুযায়ী, স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, নিরাপত্তা থাকলে কাজকর্ম চলে, কিন্তু অতিরিক্ত নিয়ন্ত্রণে জীবনযাপন কঠিন হয়ে ওঠে।

মানবাধিকার সংগঠনগুলি নিয়মিতভাবে এএফএসপিএর বিরুদ্ধে কথা বলে। তাদের মতে, আইনটি নাগরিক স্বাধীনতাকে খর্ব করে এবং অপব্যবহারের ঝুঁকি তৈরি করে। স্থানীয় নেতাদের একাংশ মনে করেন, শান্তি বজায় রাখতে এই আইন অপরিহার্য, কিন্তু প্রয়োগে ন্যূনতম মানবিক দিকটি মেনে চলা দরকার। অন্যরা বলছেন, দীর্ঘমেয়াদে শান্তি স্থায়ী করতে সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নই আসল সমাধান, শুধু নিরাপত্তা আইন নয়।

ভবিষ্যতে আসামের নিরাপত্তা কী হবে?

ছয় মাস পর দুই দিক খোলা থাকবে, ধাপে ধাপে এএফএসপিএ তোলা, নইলে সীমিত এলাকায় আরও বাড়ানো। সিদ্ধান্তটি নির্ভর করবে তিনটি সূচকে, সহিংসতার প্রবণতা, ইউএলএফএ(আই)-এর সক্রিয়তা, আর সীমান্তপারের চাপ। সাম্প্রতিক মেয়াদ বাড়ানোর প্রেক্ষাপট দেখায়, প্রশাসন সতর্ক অগ্রগতি চাইছে, দেখুন আসামের তিন জেলায় AFSPA ৬ মাস বাড়ানোর খবর

সরকারের টার্গেট পরিষ্কার। শান্তি বজায় থাকলে জেলা ভিত্তিক রিভিউ হবে, অশান্ত এলাকার মানচিত্র ছোট হবে। একই সঙ্গে তিনটি ট্র্যাকে কাজ চলবে।

  • হার্ড সিকিউরিটি: তেল গ্যাস অবকাঠামো, রেল, পাইপলাইন ও বাজারে ২৪x৭ সুরক্ষা, কোরিডর ডমিনেশন, লক্ষ্যভিত্তিক অভিযান।
  • সফট মেজারস: আত্মসমর্পণ, পুনর্বাসন, স্কিল-লিংকড প্যাকেজ, কমিউনিটি পুলিশিং।
  • বর্ডার ম্যানেজমেন্ট: মিয়ানমার রুটে নজরদারি, আন্তরাষ্ট্রীয় তথ্য বিনিময়, ছোট অস্ত্র চালান থামানো।

সাম্প্রতিক প্রতিরোধ কার্যক্রমে ফোকাস আছে দ্রুত গ্রেপ্তার, আইইডি উপকরণ উদ্ধার, আর চাঁদাবাজি নেটওয়ার্ক ভাঙা। বড় সংঘর্ষ কম, ছোট হুমকি ঠেকানোই এখন কৌশল।

শান্তি প্রক্রিয়ার অগ্রগতি এবং চ্যালেঞ্জ

ইউএলএফএ-র প্রো-টকস অংশ ২০২৩ সালে ঐতিহাসিক চুক্তিতে সই করে, নিরস্ত্রীকরণ ও মূলধারায় ফেরার রূপরেখা স্পষ্ট। এই প্যাকেজে বিনিয়োগ, পরিচয় সুরক্ষা, এবং রাজনৈতিক প্রতিনিধিত্বে সমর্থন আছে, সংক্ষেপে দেখুন ULFA peace accord-এর সারাংশ। ফলে বৃহৎ আকারের সংঘাত থেমেছে, পুলিশের কাজও সহজ হয়েছে।

তবু সমস্যা রয়ে গেছে, কারণ ইউএলএফএ(আই) সার্বভৌমত্বকে আলোচনার শর্ত রাখে। তাদের কোর ক্যাডার সীমান্তপারের শেল্টারে সরে থাকে, হিট-অ্যান্ড-রান কৌশল নেয়, আর নেটওয়ার্ক চালায় লোকাল সাপোর্টে। নাগাল্যান্ডের এনএসসিএন ঘনিষ্ঠতার প্রভাব, মিয়ানমার ফ্যাক্টর, আর চোরাপথের অর্থনীতিও বাধা তৈরি করে। বিশ্লেষণগুলো বলছে, আলোচনা-পন্থী ও কড়া লাইনের ভেতর বিভাজন শান্তিকে ধীর করে, দেখুন এই প্রেক্ষিতভিত্তিক পর্যালোচনা Assam and ULFA: road to peace

সরকারের কৌশল তিনটি লাইনে এগোচ্ছে।

  1. টকস অন, রেড লাইনস ফিক্সড: সার্বভৌমত্ব আলোচ্য নয়, তবু দরজা খোলা।
  2. ডেভেলপমেন্ট-সিকিউরিটি প্যাকেজ: কাজ, স্কিল, এবং অবকাঠামো দিয়ে রিক্রুটমেন্ট কমানো।
  3. টেক-ড্রিভেন পুলিশিং: ড্রোন নজরদারি, ডেটা ফিউশন, এবং প্রমাণভিত্তিক কেস।

এই ছকে এগোলে, পরবর্তী রিভিউতে আরও এলাকা থেকে এএফএসপিএ সরানোর সুযোগ তৈরি হবে।

Conclusion

আলোচনার সারাংশ সহজ, তিনসুকিয়া, চরাইদেও এবং শিবসাগরে AFSPA আরও ছয় মাস চলছে, ১ অক্টোবর ২০২৫ থেকে মার্চ ২০২৬ পর্যন্ত। রাজ্য পরিস্থিতি পর্যালোচনা করেছে, কেন্দ্র অনুমোদন দিয়েছে, কারণ সামগ্রিক শান্তি ফিরলেও বিচ্ছিন্ন হুমকি আছে। আইনটি বাহিনীকে দ্রুত পদক্ষেপের ক্ষমতা দেয়, যা ছোট ঘটনা বড় হওয়া ঠেকায়। একই সঙ্গে, চেকপোস্ট, রাতের তল্লাশি, আর নাকা ডিউটি জনজীবনে কড়াকড়ি আনে।

এই মুহূর্তে ভারসাম্যটাই মূল, নিরাপত্তার দরকার আছে, তবে উন্নয়ন আর অধিকারও সমান গুরুত্বপূর্ণ। লক্ষ্য হওয়া উচিত স্পষ্ট, সহিংসতা কমলে অশান্ত এলাকার মানচিত্র ছোট হবে। তেল গ্যাস প্ল্যান্ট, পাইপলাইন আর বাজার নিরাপদ থাকলে বিনিয়োগ আসে, কাজ বাড়ে, রিক্রুটমেন্ট কমে। কমিউনিটি পুলিশিং, পুনর্বাসন, আর দক্ষতা উন্নয়ন পাশে থাকলে আইনও দ্রুত সরে।

আপনি কী ভাবেন, এই ভারসাম্য আরও ভালোভাবে কীভাবে রাখা যায়। নিচে আপনার মত লিখুন, স্থানীয় অভিজ্ঞতা নীতিনির্ধারকদের কাজে লাগে। আশা রাখি, পরের রিভিউতে আরও এলাকা থেকে আইন উঠবে। শান্তি টেকসই হলে আইন সরে, মানুষই নিরাপত্তার সেরা গ্যারান্টি। পড়ার জন্য ধন্যবাদ, শেয়ার করুন যাতে আলোচনাটি বড় হয়।

Click here